পেইড কোর্স

 আমাদের কোর্স কিভাবে করবেন:

আপনি চাইলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আমাদের ফ্রি কোর্স করতে পারেন বা পেইড কোর্স করতে পারবেন । 

ফ্রি কোর্স করতে এখানে ক্লিক করুন-  CLICK HERE

আর পেইড কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে  নিচের তথ্যগুলো ধারাবাহিকভাবে পড়ুন

 

পেইড কোর্স:

 

ফোনে পেইড কোর্স  সংক্রান্ত কোন তথ্য দেয়া হয় না কারণ:

১.  এতগুলো তথ্য ফোনে ভালভাবে বুঝানো সম্ভব নয় । 

২.  আমরা সারাদিন  সাপোর্ট ও ক্লাস নিয়ে ব্যস্ত থাকি । 

৩.  তাই আপনি যদি আসলেই আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে ৩০ মিনিট সময় নিয়ে  নিচের তথ্যগুলো লাইন বাই লাইন পড়ুন । ফোনে বা ইনবক্সে আমাদেরকে যা প্রশ্ন করতেন তার সকল উত্তর নিশ্চিতভাবে নিচে পেয়ে যাবেন । 

 

** সকল স্টূডেন্ট আমাদের সাথে কথা না বলে জাষ্ট  নিচের নিচের তথ্যগুলো ফলো করেই  এডমিট  হয় । ভর্তির আগে কারো সাথেই কথা বলা হয় না । 

 

** ভর্তির আগে কথা বলা হয় না কিন্তু ভর্তির পর প্রতিদিন ১৬ ঘন্টা করে অনলাইনে জুমের মাধ্যমে ফেস টু ফেস লাইভ সাপোর্ট দেয়া হয় । 

 

 

পেইড কোর্স সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য:

 

আমাদের পেইড কোর্সে কি কি কাজ শিখানো হয়: 

জাষ্ট এক এডমিশনেই নিচের সবগুলো কাজ শিখানো হয়:

 

1. Total Digital Marketing

2. WordPress

3. E Commerce site Create with Woo-Commerce

4. Shopify

5. Photoshop

6. Animation with Adobe Animate

7. Video Editing with Adobe premier & Camtasia

8. Article Writing

9. On Page SEO

10 Facebook Paid ads campaign

11. Google Paid Ads

12. Facebook Marketing

13. Youtube Channel Create & Youtube Marketing

14. Youtube Video on page and off page SEO

15. Facebook Page Create

16. Facebook Shop Create

17. Data Entry

18. Classified Ads posting

19. Bookmarking

20. Leads Generation

21. Link Building

22. Virtual Assistant

23. Web Research

24. HTML

25. CSS

 

24. মোট ৮টি মার্কেটপ্লেসে কিভাবে কাজ পাবেন তা বিস্তারিত শিখানো হয় – Fiverr, Upwork, Freelancer, Guru, Craigslist, People Per Hour, Microworkers

 

26.  কিভাবে বায়ার পাবেন, বায়ারের সাথে ইন্টারভিউ, কাজ করা, জমা দেয়া, পেমেন্ট ট্রান্সফার ইত্যাদি স্টেপ বাই স্টেপ শিখানো হয় । 

 

27. মার্কেটপ্লেসের বাইরে কিভাবে সরাসরি বায়ার পাবেন এবং স্থায়ী চাকরী পাবেন । 

 

28. ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসুবক পেইজ  থেকে স্বাধীনভাবে আয় করবেন তাও   বিস্তারিতভাবে শিখানো হয় । 

 

 

 

আমাদের টেকনিক: 

আমরা প্রথমে সহজ কাজগুলো  শিখিয়ে  প্রতি মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা ইনকাম নিশ্চিত করি । 

পরবর্তী মাস থেকে ইনকাম ও চলতে থাকে এবং ক্রমান্বয়ে কঠিন কাজগুলো শিখানো চলতে থাকে । যত কঠিন কাজ শিখবেন তত ইনকাম বাড়তে থাকবে । 

এইভাবে কোর্স চলাকালীন কাজ শিখা এবং ইনকাম করা একই সাথে চলে । 

 

কোর্স ফি:  ৩৫০০০ টাকা

স্পেশাল অফার:

চলতি মাসের স্পেশাল অফার অনুযায়ী কেউ চাইলে ১২৭০০ টাকা দিয়ে ভর্তি হতে পারবেন কিন্তু  সেক্ষেত্রে  পরবর্তী মাস থেকে-  প্রতি মাসে ২০০০ টাকা করে পে করতে হবে যতদিন ৩৫,০০০ টাকা পূর্ণ না হয় । 

 

স্পেশাল অফার বন্ধ হবে কখন: ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে এই স্পেশাল অফারটি বন্ধ হয়ে যাবে । আর কোর্স ফি বেড়ে ৫০ হাজার টাকা হবে । অর্থাৎ ১লা জানুয়ারী ২০২৩ থেকে একসাথে ৫০ হাজার টাকা পেমেন্ট করে ভর্তি হতে হবে । 

 

কোর্স ফি এত বেশী কেন:

আমরা যেভাবে প্রত্যেকটা স্টূডেন্টের জন্য স্পেশাল কেয়ার নিয়ে প্রথম মাস থেকে ইনকাম নিশ্চিত করি সেই তুলনায় আমাদের কোর্স ফি ৩ লাখ টাকা হওয়া উচিত ।  আমাদের ক্লাস ও সার্ভিসের মান তুলনা করুন, যাচাই করুন । আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন । 

 

 

কোর্স এর মেয়াদ:

কোর্সের মেয়াদ  ৬ থেকে ৮ মাস  আর সাপোর্ট এর মেয়াদ আনলিমিটেড টাইম ।  

যতদিন আপনার মাসিক ইনকাম ৫০ হাজার টাকা না হচ্ছে ততদিন আপনি আমাদের  ক্লাস করতে পারবেন ও সাপোর্ট নিতে পাবেন । 

 

প্রতিদিন কতক্ষণ সময় দিতে হবে  :

যতদিন আপনি শিখবেন ততদিন দৈনিক  ১২ ঘন্টা  বা না পারলে কমপক্ষে ৬ ঘন্টা করে সময় দিতে হবে  । 

 শিখা কমপ্লিট হয়ে গেলে ডেইলি ২/৩ ঘন্টা সময় দিলেও সমস্যা নাই । শিখার সময়টা খুবই কষ্টের । কিন্তু শিখার পর প্রফেশনাল কাজ করতে  কষ্ট হয় না । যতক্ষণ কাজ করবেন ততক্ষণের টাকা পাবেন । 

 

কখন ইনকাম শুরু হবে :

 শিখা এবং প্র্যাকটিস করার জন্য  প্রতিদিন ১২ ঘন্টা সময় দিলে নিশ্চিতভাবে প্রথম মাস থেকে ইনকাম  ‍শুরু হবে এবং ৬ ঘন্টা সময় দিলে ইনকাম শুরু হতে ২ মাস লাগবে ।  

 

প্রথম মাস থেকে  ইনকাম শুরু না হলে :

 না হলে আমরারই আপনাকে প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকা উৎসাহ বোনাস দিব । শর্ত হল 

১. প্রতিদিন আমাদের ক্লাস করতে হবে

 ২. ক্লাসের হোমওয়ার্কগুলো  করতে হবে

 

সফলতার গ্যারান্টি কি :

দুনিয়ার কেউ আপনাকে সফলতার গ্যারান্টি দিতে পারবে না । 

আপনি যদি প্রতিদিন ঠিকভাবে ক্লাস ও হোমওয়ার্ক করেন  তাহলে নিশ্চিতভাবে ১ম মাস থেকেই সফল হবেন । 

কিন্তু যদি না করেন তবে আপনি নিশ্চিতভাবে ব্যর্থ হবেন । 

তবে  প্রথম মাসে সফল না হলে দ্বিতীয় মাসে হবেন, দ্বিতীয় মাসে না হলে ৩য় মাসে হবেন । সফল হবেনই -হবেন তবে লেগে থাকতে হবে ।

তবে কোন মাসে আপনি ১০০% চেষ্টার পরও যদি ভাল ইনকাম করতে না পারেন তবে সেই মাসে আমরা আপনাকে ১২ হাজার টাকা করে উৎসাহ ভাতা দিব । 

 

 

ক্লাস ও সাপোর্ট শিডিউল:

ক্লাস:

 প্রতিদিন রাত ৮.৩০ থেকে রাত ১০.৩০ পর্যন্ত জামাল স্যার ক্লাস নেন । 

 

সাপোর্ট: 

প্রতিদন সকাল ১০টা থেকে রাত ৩ টা পর্যন্ত একটানা ১৬ ঘন্টা সাপোর্ট টীম সাপোর্ট দেয় । 

সাপোর্ট টীম মেম্বারদের নাম ও  সময়সূচী:

সকাল ১০টা – ১২ টা =  মুবিন হক

দুপুর ১২ টা – ২ টা =  হাফিজুর রহমান

দুপুর ৪টা – ৬ টা = ফারহান শাওন

বিকেল ৬.৩০ টা –   ৮.৩০ টা = হাফিজুর রহমান

রাত ৮.৩০ থেকে ১০.৩০ =  জামাল স্যার

রাত ১০.৩০ – ১২.৩০ =   ফারহান শাওন

রাত ১২.৩০ থেকে রাত ৩টা = মুবিন হক

 

 

কি কি বিষয়ে সাপোর্ট দেয়া হয়:

১. কাজ পাওয়া

২. বায়ারের সাথে ইন্টারভিউ করা 

৩. কাজ পাওয়ার পর কাজটি স্টেপ বাই স্টেপ করা

৪. কাজ জমা দেয়া

৫.  যে কোন সফটওয়্যার ও রিসোর্স সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রদান

৬.  প্রফেশনাল মানের স্যাম্পল তৈরী করা

৭. ফাইবার প্রোফাইল ও গিগ চেক ও কারেকশন করা

৮.  টেষ্টে দেয়া 

৯. ফ্রিল্যান্সিং সংক্রান্ত যে কোন হেল্প সাপোর্ট  

উপরোক্ত সিস্টেমগুলো গত ১০ বছর ধরেই চলছে  । 

 

কিভাবে ক্লাস ও সাপোর্ট  হয়:

শুধুমাত্র অনলাইনে জুমের মাধ্যমে আমাদের ক্লাস ও সাপোর্ট হয় । 

সরাসরি অফিসে কোন ক্লাস বা সাপোর্ট হয় না । 

জুম এর মাধ্যমে (Zoom Meeting ) প্রত্যেক ষ্টুডেন্ট এর কম্পিউটারে ঢুকে প্রবলেম সলভ করা হয় ।

অনলাইন ক্লাস ও সাপোর্ট  সরারসরি ক্লাসের চাইতে অনেক বেশী ইফেক্টিভ ।

 

 বিদ্র: পেইড কোর্সের সকল লাইভ ক্লাসের ভিডিও রেকর্ড ইউটিউবে আপলোড করা হয় না । পেইড স্টূডেন্টদেরকে পারসোনালী দেয়া হয় ।

 

শুধুমাত্র অনলাইনে ক্লাস করে কি সফল হওয়া সম্ভব : 

১. সরাসরি ক্লাসে বসে যেভাবে শিখা যায় অনলাইনে জুম এর মাধ্যমে তার চাইতেও ভালভাবে শিখা যায় এবং প্র্যাকটিক্যালি সাপোর্ট নেয়া যায় । 

২. আমরা আপনাকে দেখব এবং আপনিও আামদের কে দেখবেন এবং কথা বলতে পারবেন । 

৩. সরাসরি ক্লাসের মত ক্লাস চলাকালীন হাত তুলে প্রশ্ন করা যায়

৪.  আমরা জুমের মাধ্যমে সরাসারি আপনার কম্পিউটার ঢুকে সাপোর্ট দিতে পারি । 

৫.  সকাল ১০ থেকে রাত ৩ টা পর্য়ন্ত মোট ১৬ ঘন্টা সাপোর্ট দিতে পারি কিন্তু সরাসরি ক্লাসে এত রাত পর্য়ন্ত সাপোর্ট দেয়া সম্ভব নয়  ।

৬.  যতবার ইচ্ছা ততবার আপনি অনলাইন সাপোর্ট এ জয়েন হতে পারবেন কিন্তু   সরাসরি অফিসে আপনার পক্ষে এতবার আসা সম্ভব নয় । 

৭. সকল  ক্লাস রেকর্ড হয় । ঐ রেকর্ড দেখে দেখে আপনি প্র্যাকটিস করতে পারবেন  ।

৮. ক্লাস চলাকালীন কোন নোট করতে হবে না । জাষ্ট বুঝলেই হবে । 

৯. সরাসরি শিখতে যেটা ৬ মাস লাগে সেটা অনলাইনে মাত্র ১ মাসেই শিখা যায় । 

সুতারং অনলাইন ক্লাসে সরাসরি ক্লাসের চাইতে অনেক বেশী ভালভাবে শিখা যায় ও সাপোর্ট নেয়া যায় । 

 

ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কখনো সরাসরি অফিসে শিখানো সম্ভব নয় কারণ:

 ১. বায়াররা আসে রাত ৯ টার পর । তখন সরাসরি অফিস খোলা রাখা সম্ভব না । 

 ২.  যখন আপনি কোন বায়ারের প্রোজেক্টে কাজ করবেন তখন প্রতি ঘন্টায় আপনার সাপোর্ট লাগবে।  এক ঘন্টা পর পর ডেইলি ১০/১২ বার অফিসে আসা আপনার পক্ষে সম্ভব হবে না । 

৩. কিন্তু আপনি ঘরে বসে মাত্র এক ক্লিকেই আমাদের সাথে জুম লাইভ সাপোর্টে যুক্ত হতে পারবেন এবং আমরা সরাসরি আপনার কম্পিউটারে ঢুকে যে কোন সমস্যা তাৎক্ষণিক সমাধন করে দিই । ডেইলি যতবার প্রয়োজন ততবার । 

 তাই ফ্রিল্যান্সিং কোর্স সরাসরি অফিসে বসে শিখানো অসম্ভব । একমাত্র অনলাইনেই সম্ভব । 

 

কিভাব বুঝব আপনারা সঠিক নাকি ভূয়া ?

>  এটা বুঝানোর কোন ইচ্ছা আমাদের নেই । আমরা চাই সবাই ফ্রি’তে শিখুক সেজন্য আমাদের সকল টিউটোরিয়াল, রিসোর্স, ডিভিডি সবকিছু সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আমাদের ওয়েব সাইটে দিয়েছি । গত ১০ বছর ধরে হাজার হাজার ভিডিও আপলোড করা হচ্ছে । উদ্দেশ্য একটাই সবাইকে ফ্রি’তে শিখানো । আমাদের এই ফ্রি ভিডিওগুলো দেখে যদি প্রতি মাসে ২০/৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন তবে বুঝবেন আমরা সঠিক আর না পারলে নিশ্চিত হবেন আমরা ভুয়া । ফ্রি কোর্স করতে উপরের ফ্রি কোর্স লিংকে ক্লিক করুন ।

 

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা ইনকাম করতে পারব ?

পার্ট টাইম করলে অর্থাৎ ডেইলি ৩/৪ ঘন্টা সময় দিলে মাসে ৪০/৫০ হাজার টাকা আর ফুল টাইম সময় দিলে মাসে ৮০/৯০ হাজার প্লাস । তার পর যত বেশী অভিজ্ঞতা বাড়তে থাকবে ক্রমান্বয়ে ইনকাম বাড়তে থাকবে ।

 

ফ্রিল্যান্সিং এত সহজ হলে সবাই করছে না কেন ?

কারণ সবাই কাজ শিখে না । শিখার সময়টা খুব কষ্টের । এই কষ্ট সবাই নিতে চায় না । একজন শিক্ষিত মানুষ জাষ্ট সার্টিফিকেট শো করে চাকরী পাবে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে না । ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে একদম শুণ্য থেকে বেসিক টু এডভান্সড লেভেলের কাজগুলো শিখতে হবে ।  

 

 আমি  কি পারব ?

 বাংলাদেশের লাখ লাখ ছেলে পারছে । আপনার চাইতেও অনেক কম যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলে মেয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক ভাল আয় করছে । এখন আপনি পারবেন কিনা সেটা আপনাকেই চিন্তা করতে হবে ।  

 ভালভাবে কাজ শিখলে নিশ্চিতভাবে পারবেন আর শিখলে নিশ্চিতভাবেই পারবেন না ।

 

 আরো কিছু জনপ্রিয় প্রশ্নের উত্তর:

১. ফ্রিল্যান্সিং করতে ইংলিশ ও কম্পিউটার কেমন জানতে হবে ? 

২. মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে কিনা ?

৬. কি রকম কম্পিউটার লাগবে ?

৭.  আমি  কি পারব ?

৮.  ভবিষ্যতে এই কাজের চাহিদা কেমন থাকবে ?

৯.  অনেক বেশী মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখলে কি কম্পিটিশন বেড়ে যাবে ?

১০. অন্যান্য

ইত্যাদি সকল প্রশ্নের উত্তর পেতে ক্লিক করুন:

নতুন ব্যাচ:

নতুন ব্যাচ কখন শুরু হবে জানতে এখানে ক্লিক করুন: নতুন ব্যাচ

 

এডমিশন কিভাবে নিবেন :

 

পেইড কোর্সে ভর্তির জন্য কিভাবে টাকা পাঠাবেন, কিভাবে ক্লাস করবেন ইত্যাদি জানতে উপরের বা নিচের  ADMISSION  বাটনে ক্লিক করুন বা এখানে  ক্লিক করুন । কিন্তু তার আগে নিচের সবগুলো তথ্য পড়ুন । 

স্টূডেন্ট সাকসেস ভিডিও ( ক্লিক করে দেখুন )

কোন ভিডিও মিথ্যা প্রমাণ করতে পারলে ১০ লাখ টাকা পুরষ্কার দেয়া হবে

এই রকম আরো হাজার হাজার সাকসেস ভিডিও দেখতে নিচের See More বাটনে ক্লিক করুন

কিছু স্টূডেন্ট এর এডমিশন স্ক্রীণশট:

 

কোন এডমিশন স্ক্রীণশট মিথ্যা প্রমাণ করতে পারলে ১০ লাখ টাকা পুরষ্কার দেয়া হবে

এই রকম আরো হাজার হাজার পেইড স্টূডেন্টদের এডমিশন দেখতে নিচের See More বাটনে ক্লিক করুন

জামাল স্যারের কিছু ক্লাস:

বাংলাদেশের অন্য যে কোন ইন্সটিটিউটের সাথে যাচাই করুন, তুলনা করুন

জামাল স্যারের আরো ক্লাস দেখতে নিচের See More বাটনে ক্লিক করুন । 

প্রতিদিনের ক্লাস ও সিক্রেট টেকনিক পেতে সংযুক্ত থাকুন:

এডমিশন কিভাবে নিবেন

কিভাবে ভর্তি হবেন এবং কিভাবে ক্লাসে যুক্ত হবেন জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন

No comments:

Post a Comment